রিডার মোডে সুইচ করুন
হৃদয় বসন্তবনে যে মাধুরী বিকাশিল
সেই প্রেম সেই মালিকায় রূপ নিল, রূপ নিল।
এই ফুলহারে প্রেয়সী তোমারে
বরণ করি
অক্ষয় মধুর সুধাময়
হোক মিলনবিভাবরী।
প্রেয়সী তোমায় প্রাণবেদিকায়
প্রেমের পূজায় বরণ করি॥
ফ্রি বাংলা বইয়ের সংগ্রহশালা
হৃদয় বসন্তবনে যে মাধুরী বিকাশিল
সেই প্রেম সেই মালিকায় রূপ নিল, রূপ নিল।
এই ফুলহারে প্রেয়সী তোমারে
বরণ করি
অক্ষয় মধুর সুধাময়
হোক মিলনবিভাবরী।
প্রেয়সী তোমায় প্রাণবেদিকায়
প্রেমের পূজায় বরণ করি॥
ক্ষমিতে পারিলাম না যে ক্ষমো হে মম দীনতা, পাপীজনশরণ প্রভু। মরিছে তাপে মরিছে লাজে প্রেমের বলহীনতা– ক্ষমো হে মম দীনতা, পাপীজনশরণ প্রভু। প্রিয়ারে নিতে পারি নি বুকে, প্রেমেরে আমি হেনেছি, পাপীরে দিতে শাস্তি শুধু পাপেরে ডেকে এনেছি। জানি গো তুমি ক্ষমিবে তারে যে অভাগিনী পাপের ভারে চরণে তব বিনতা। ক্ষমিবে না, ক্ষমিবে না আমার ক্ষমাহীনতা, পাপীজনশরণ প্রভু॥
এসেছি প্রিয়তম, ক্ষমো মোরে ক্ষমো। গেল না গেল না কেন কঠিন পরান মম– তব নিঠুর করুণ করে! ক্ষমো মোরে। কেন এলি, কেন এলি, কেন এলি ফিরে। যাও যাও যাও যাও, চলে যাও। যাও যাও যাও যাও, চলে যাও।
সব কিছু কেন নিল না, নিল না, নিল না ভালোবাসা– ভালো আর মন্দেরে। আপনাতে কেন মিটাল না যত কিছু দ্বন্দ্বেরে– ভালো আর মন্দেরে। নদী নিয়ে আসে পঙ্কিল জলধারা সাগরহৃদয়ে গহনে হয় হারা, ক্ষমার দীপ্তি দেয় স্বর্গের আলো প্রেমের আনন্দেরে– ভালো আর মন্দেরে॥
হায় রে, হায় রে, নূপুর তার করুণ চরণ ত্যজিলি, হারালি কলগুঞ্জনসুর। নীরব ক্রন্দনে বেদনাবন্ধনে রাখিলি ধরিয়া বিরহ ভরিয়া স্মরণ সুমধুর। তার কোমল-চরণ-স্মরণ সুমধুর। তোর ঝংকারহীন ধিক্কারে কাঁদে প্রাণ মম নিষ্ঠুর॥